শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ সূচনা মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ। কেরানীগঞ্জে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন স্কুল এর শিক্ষক আটক। কেরানীগঞ্জে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবসে র‌্যালি ও আলোচনভা অনুষ্ঠিত।  কেরানীগঞ্জে নোংরা পরিবেশে ভেজাল চকলেট–লজেন্স আচার উৎপাদন: অনুমোদনহীন কারখানায় শিশু শ্রমের অভিযোগ। কেরানীগঞ্জে ৪,৫০০ (চার হাজার পাঁচশত) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয়ের নগদ ৪,১০,০০০/- (চার লক্ষ দশ হাজার) টাকা-সহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। কেরানীগঞ্জে ডিবি পুলিশের বিশেষ অভিযানে ইয়াবা ও হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার নতুন মৌলিক গান “বশীকরণ তাবিজ” নিয়ে আবারও আলোচনায় কণ্ঠশিল্পী রাকা পপি নয়াবাজারে নারীকে প্রতারণা ও নির্যাতনের অভিযোগ: মানবাধিকার সংস্থায় অভিযোগ দায়ের। প্রিয় ঢাকা ৭ আসনবাসী আসসালামু আলাইকুম। আমি আলহাজ্ব রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ মনি। কেরানীগঞ্জে ডিবি (দক্ষিণ) এর অভিযানে ২,০০০ পিস ইয়াবাসহ ১জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৫ আগস্ট জাতির কলংকময় অধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে

১৫ আগস্ট জাতির কলংকময় অধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে।।
এরশাদ হোসেন, কেরানীগঞ্জঃ
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। বাংলা ও বাঙ্গালির জাতীয় জীবনে এক কলংকময় অধ্যায়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মসজিদে মুয়াজ্জিন যখন আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম আজানের ধ্বনিতে মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের জন্য আহ্বান করছেন সেই কাকডাকা ভোরে স্বাধীনতা বিরোধী ও তাদের দোসর এবং দেশবিদেশের ষড়যন্ত্রকারীরা জাতীয় বেঈমান খুনি মোশতাকের নেতৃত্বে দেশের কিছু বিপদগামী সেনা সদস্য বাঙালির জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে বাংলা ও বাঙ্গালিকে অভিভাবকত্বহীন ক’রে দেয়। ঘাতকচক্র শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করে ক্ষ্যান্ত হয়নি। তারা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, ১০ বছরের শিশু সন্তান রাসেল, নববধূ সুলতানা কামাল যার হাতের মেহেদির রং তখনও শেষ হয়ে যায়নি ঘাতকের দল তাদেরও নির্মমভাবে হত্যা করেছে। সেই কালোরাতে শেখ কামাল শেখ জামাল সহ ১৭ জনকে বুলেটবিদ্ধ করে হত্যা করেছে হায়ানারা। খুনিচক্র বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেই থেমে থাকেনি বাংলার মাটিতে ১৫ আগস্টের সেই নির্মম হত্যাকান্ডের যাতে কোন বিচার না হয় সেজন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারী করে বিচারের পথ রুদ্ধ করে রাখে এবং বিভিন্ন দূতাবাসে ও দেশের সরকারী উচ্চপদে চাকরি দিয়ে খুনিদের পুরুস্কৃত করা হয়। তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে জাতিকে নেতৃত্বহীন করতে চেয়েছিল। তারা চেয়েছিল জাতির জনককে হত্যা করে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র থেকে দেশ ও জাতিকে বিচ্যুত করতে। কিন্তু পিতৃহীন বাঙ্গালি জাতি পিতা হারানোর শোককে শক্তিতে রুপান্তর করে আন্দোলন প্রতিবাদের মাধ্যমে খুনিদের সেই অপচেষ্টা প্রতিহত করে দিয়ে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার নিশ্চিত করে। আজকে বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদের ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকীতে জাতির প্রত্যাশা ৭৫ এর ১৫ আগস্টের এই নির্মম হত্যাকান্ডে নেপথ্যে জড়িত সকল কুশীলবদের মুখোশ উম্মোচনের জন্য জাতীয় কমিশন গঠন করা নয়তো শতবর্ষ পরে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে জাতির পিতা হত্যাকারী এই সকল ষড়যন্ত্রকারী কুশীলবদের মুখোশ অন্ধকারেই থেকে যাবে বলে।জানিয়েছেন প্রাক্তন ছাত্রলীগনেতা হাজি মো.হায়াতুজ্জামান।

 

 

 

ততিনি বলেন,এ সরকারের আমলেই হত্যায় জড়িত বাকি আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে মৃতুদন্ড প্রদান করে জাতির জনক এর হত্যার বিচার শেষ করা হবে বলে তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host