রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৯ অপরাহ্ন
কিছু টাকা ঋন নেয়। পাওনা টাকা ও এনজিও এর টাকার জন্য তার বাবা হাজী মোঃ সিদ্দিক ওই ব্যক্তিকে চাপ দিলে ঋনের টাকা পরিশোধ করতে নানা তালবাহানা করতে থাকে। এই ঋন থেকে বাঁচার জন্য এক পর্যায়ে হাবিবুল্লাহ সিদ্দিক তার আট বছরের এক মেয়েকে দিয়ে সেলিমের বাবা হাজী মোঃ সিদ্দিক এর বিরুদ্ধে ধর্ষনের নাটক সাজায়। যার মামলা নাম্বার ৩১(০১)২০২০। বাদি হোন তার স্ত্রী রোকসানা বেগম। তার বাবা এখনো এই মামলায় জেল হাজতে রয়েছেন। তিনি আরো বলেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তার বাবাকে বিভিন্ন ভয় ভীতি দেখিয়ে স্বীকারোক্তিমুলক জবান বন্দী করান। মামলার বাদী তার আইনজীবির মাধ্যমে তাকে ১২লক্ষ টাকা দিলে মামলা নিস্পত্তি করে দেবেন বলে প্রস্তাব দেন। তার এই প্রস্তাবে তিনি সাজানো মামলার লড়বেন বলে তাদের জানিয়ে দেন। সরজমিনে গেলে জানাযায়, গতবছরের নভেম্বর মাসে ইমন নামে এক ছেলের সাথে ওই ব্যক্তির মেয়ের একটি যৌন কেলেংকারীর ঘটনা ঘটে যা পরে সামাজিকভাবে মিমাংসা করা হয়। এ মাসের প্রথমদিকে মাসুদ মিয়ার ভাড়াটিয়ে বাড়িতে ওই ব্যক্তির পাশের রুমের ভাড়াটিয়ে জনৈক বাচ্চু মিয়া (৬০) এবং ওই ব্যক্তির মেয়েকে একই বাথরুম থেকে বের হতে দেখে ওই বাড়ির একাধিক ভাড়াটিয়েদের মধ্যে নানা সন্দেহের সৃষ্টি হয়। পাশের রুমের ভাড়াটিয়ে আসমা জানান, মেয়েটি ও বাচ্চু মিয়াকে তারা একসাথে বাথরুম থেকে বের হতে দেখেছেন। এই ঘটনায় মেয়েটির মা বাচ্চু মিয়ার রুমে তালাবদ্ধ করে রেখেছেন। বাচ্চু মিয়া বর্তমানে পলাতক রয়েছে। কিন্তু এই ঘটনায় বাচ্চু মিয়ার নামে ওই মেয়েটির পরিবার কোন অভিযোগ না করায় এতে সবার মাঝে আরো সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে মেয়েটির মা রোকসানা বেগম জানান, তার মেয়ে হয়তো ভূলক্রমে বাথরুমে ঢুকেছিল। তার মেয়ের কিছুই হয়নি। এব্যাপারে বাড়িওয়ালা মাসুদ মিয়ার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।