সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
খুরুশকুলের পাহাড় কাটা বন্ধের দাবিতে আমরা সাধারণ জনগন ইতি পুর্বে বন বিভাগের বিভিন্ন অভিযোগ দাখিলের পরেও কোন সুরাহা হচ্ছে না।
মোঃ রায়হান স্টাফ রিপোর্টার কক্সবাজার
না হওয়ার পিছনে আমরা জানতে পারি স্থানীয় বিট কার্য়ালয়ের সংশ্লিষ্ট কমকর্তা পরিচয়ে তরিকুল ইসলাম নামের বন পহরিসহ আরও বিটে যারা আছেন তাদের মধ্যে কয়েক জন এই পাহাড় খেকুদের সাথে মাসিক চুক্তিতে তাদের থেকে মোটা অংকের টাকা নেয়। সে বিট কর্মকর্তা পরিচয় দেবার প্রধান কারন হলো, খুরুশকুল বিট অফিসার না থাকায় এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে পাশের বিটের, বিট কর্মকর্তারকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে খুরুশকুলের দায়িত্ব দিলে,ঐ সুযোগটা সে কাজে লাগায় এবং নিজেকে বিট কর্মকর্তা হিসাবে জাহির করে তোলে।
তার ফলে দিন দিন আরও বেপরোয়া হচ্ছে পাহাড় খেকুরা।বন বিভাগের উপর মহলে এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের স্থানীয় ভাবে কয়েকবার অভিযোগ দেওয়ার পরেও কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। রেন্জ কর্মকর্তা ফারুক বাবুল এবং খুরুশকুলের বিট কর্মকর্তা পরিচয় দেওয়া বন পহরি তরিকুল ইসলাম, এক গোয়ালের গরু।
বিশেষ রেঞ্জ কর্মকর্তা আশ্রয় প্রশ্রয়ে বেপরোয়া ভাবে পাহাড় খেকুদের সাথে জড়িত থাকে।যার ফলে খুরুশকুলের পাহাড় কাটা দিন রাত নিয়মিত চলছে খুরুশকুলের পাহাড় খেকুদের সাথে হাত মিলিয়ে, অসহায় লেবার শ্রমিকদেরকে মামলা দেওয়ার জন্য পায়তারা চলছে প্রতিনিয়ত।যেন শাক দিয়ে মাছ ডাকা যায়।আমরা সাধারণ জনগন খুরুশকুলের পাহাড কাটা বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছি। এবং দ্রুত পাহাড় কাটা বন্ধ না হলে আমরা খুরুশকুলের জনগন মানববন্দন করব,ওডিসি,এসিলেন্ড, এবং বন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মন্তর্নালয় বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করিবো।