সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৯ পূর্বাহ্ন
নারী উন্নয়ন ও নারী জাগরণ নিয়ে কাজ করার কারণেই
বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা, প্রাণভয়ে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন সমাজ সেবক জাহাঙ্গীর আলম।
নিজস্ব প্রতিবেদক।
গত ৫ ই আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশজুড়ে অগ্নিসংযোগ ভাঙচুর ও লুট পাটের ঘটনা ঘটে। ঐদিন বিকালে সাড়ে চারটার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ কোনডা ইউনিয়ন আলুকান্দা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজসেবক জাহাঙ্গীর আলমের বাসভবনে ইসলামী মৌলবাদী ও দুষ্কৃতিকারীরা ব্যাপক ভাংচুর অগ্নিসংযোগ লুটপাট করেন। বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চলাকালীন জাহাঙ্গীর আলম তার স্ত্রী দুই সন্তান বাড়িতে ছিলেন। যখন বাড়িতে সংযোগ ঘটনা তখন তিনি ও তার স্ত্রী বাচ্চারা ব্যাপক ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে যান এবংআতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
জাহাঙ্গীর আলম আরো জানান যে তার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এস এ ট্রেডিং কর্পোরেশন ও রয়েল ফুট কোট রেস্টুরেন্ট ও হাবিবা ফ্যাশন এর অফিস ব্যাপক ভাংচুর লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ কারণে তারা মানসিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং আর্থিকভাবে কয়েক কোটি টাকার লোকসানের সম্মুখীন হন।
স্থানীয়ভাবে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় জাহাঙ্গীর আলম বিভিন্ন সময় নারীদের শিক্ষা,সচেতনা মূলক কর্মসূচি এবং নারীদের কর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছেন এবং শিশু ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করার জন্য বিভিন্ন স্কুলে খাতা-কলম বিতরণ করেছেন। মূলত এই ধরনের কাজগুলোকে বাঁধাগস্থ করার জন্যই ইসলামী মৌলবাদী সংগঠন এবং কঠোর বাদী ইসলামিক সংগঠনগুলি জাহাঙ্গীর আলম এবং তার পরিবারের জন্য বিভিন্ন সময় হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং সরকারের পরিবর্তনের এই সময়টাকে কাজে লাগে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বাড়িঘরে হামলা লুটপাট অগ্নিসংযোগ করে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় দীর্ঘদিন যাবত বাড়ির বাহিরে আছেন। প্রাণভয়ে এলাকায় আসতে পারতেছেন না।
ইতিমধ্যে দুষ্কৃতিকারীরা জাহাঙ্গীর আলম এর নামে থানা একটি মিথ্যা মামলা করেছেন।দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা মামলা নং ৬(৮)২৪
জাহাঙ্গীর আলমের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি সাধারণ জিডি করেছেন যার নাম্বার ৩১১ তারিখ ০৪\০৯\২০২৪