শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ কেরানীগঞ্জে দৈনিক জনবাণীর সম্পাদক ও প্রকাশকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত এড,মোহাম্মদ খোরশেদ আলমকে তরুণ আইনজীবীদের ফুলেল শুভেচছা রাজধানীতে ৪ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরান ঢাকায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরান ঢাকার কুমারটুলিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্ভোধন বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবগঠিত কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মতিঝিল জোনের এসি গোলাম রুহানী। প্রেমের ফাঁদে ফেলে দীর্ঘদিন শারীরিক সম্পর্ক বিয়ের চাপ দেওয়াতে যুবক আত্মগোপনে। আগানগর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে কর্মি সভা ও সদস্য সংগ্রহ ফরম বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত। বিএনপি নেতা হাজী আক্তার হোসেন দক্ষিণ বিএনপির সদস্য মনোনীত হওয়ায় বিভিন্ন সংগঠনের শুভেচ্ছা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে মাথা উচু করে: প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা

–মোঃ ইমরান হোসেন ইমু–
আজ হচ্ছে ওই দিন যেটি বাংলাদেশ মানুষের বুকে চিরো অমর হয়ে মানুষকে এক নতুন চেতনার দিকে জাগ্রত করা ঐতিহাসিক ভাষন এর দিন।

১৯৭১ সালে ৭ মার্চ তখন রেসকোর্স ময়দানে বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মুক্তিকামী ও অসহায় বাঙালির উদ্দেশে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেই ভাষণে রচিত হয় স্বাধীনতার এক নতুন সোপান।

এই ঐতিহাসিক দিনটির স্মরণে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজ বুধবার (৭ মার্চ) আওয়ামী লীগ আয়োজন করেছিল বিশাল জনসভার। এই জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ এর মাধ্যমে ততকালিন থেকে বর্তমান কালিন পর্যন্ত দেশের অবস্থা তুলে ধরেন।

আজ যেটি শিশুপার্ক নামে পরিচিত সেখানে ১৯৭১ সালে ৭ মার্চের মঞ্চ ছিল। এই ময়দানের তখন নাম ছিল রেসকোর্স ময়দান। সেখান থেকে জাতির পিতা মুক্তিকামি বাঙালি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন,
এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম’
সেই ডাকে সাড়া দিয়েছিল সারাদেশের মানুষ।

ব্রিটিশের এক লেখক প্রায় আড়াই হাজার বছরের মধ্যে ৪১ টি ভাষন নিয়ে গবেষণা করে তার মধ্যে জাতির পিতার ভাষন টিকে ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক ভাষন হিসেবে সীকৃতি দান করেন কারন এটি ছিল অলিখিত।
এই ভাষণ বাঙালি জাতির ভেতর যুদ্ধের মনোভাব সৃষ্ঠি করে, রক্তে মাখা টানা নয় মাস দরে যুদ্ধ চলে। একাত্তর সালের যুদ্ধ ছিল জনযুদ্ধ দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ সেই যুদ্ধে একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আর কিছু মানুষ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে, মা-বোনকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল। তুবু ও বুকের তাজা রক্ত দিয়ে জীবনকে উৎস্রগ করে না না ধরনের অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দেশকে স্বাধীন করেছেন।

মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় এর মধ্যে দেশের মানুষকে তিনি আত্মপরিচয়ের সুযোগ করে দিচ্ছিলেন তখনই এলো চরম আঘাত।
দুর্ভাগ্য ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু সহ পরিবারের হত্যার পর দেশে ক্ষমতায় আসে স্বাধীনতাবিরোধীরা।
যে ভাষণ আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেএ মূল ভূমিকা রেখেছিল তা স্বাধীন ভাবে বাজানোর অধিকার ছিল না। যেখানেই বাজানো হতো সেখানে তারা বাধা দিতো। আমি স্যালুট করি আওয়ামী লীগের শত শত নেতাকর্মীকে। শত নির্যাতনের মধ্যেও তারা এ ভাষণ বাজিয়েছিল।

মনে রাকতে হবে, ইতিহাস কখনও মুছে ফেলা যায় না। শত চেষ্টার পরেও তারা এই ভাষণ মুছে ফেলতে পারেনি।
১৯৯৬-২০০১ সাল ছিল বাংলাদেশের স্বর্ণযুগ। আমরা ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্ন সফল করার চেষ্টা করেছিলাম। তবে গ্যাস বেচতে চাইনি বলে ২০০১ সালে আর ক্ষমতায় আসতে পারিনি। আমরা ভোট বেশি পেয়েছিলাম। কিন্তু, আমাদের সিট বেশি পেতে দেওয়া হলো না।
ক্ষমতায় এসে তারা পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কায়দায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ দেশের মানুষের ওপর হামলা চালায়।

এর পর আমরা আবার ক্ষমতায় আসি, চেস্টা করেছি জাতির পিতার হত্যাকারীদের দেশে এনে শাস্তি দিতে সফল হয়েছি।
এছাড়া ও আমরা দেশে বিদুৎ খাতে,অর্থনৈতিক খাতে,শিক্ষার খাতে, দেশ-বিদেশ এ যোগাযোগ ক্ষেএ ও আমরা উন্নতি লাভ করেছি। সকল কে তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করেছি।
দেশকে মাদকমুক্ত রাখতে আমরা সক্ষম ভাবে চেস্টা করে যাচ্ছি। এবং কি দেশ কে দ্ররিদরো মুক্ত করে সকল ছেলে মেয়ে কে বিনা মূল্যে শিক্ষা অর্জন করার জন্য সুযোগ করে দিচ্ছি।
এছারা ও দেশের যানজট কমাতে আমরা ৪ লেন রাস্তা ওবার ব্রিজ ও নিজ দেশের যোগ্যতাই আমরা পদ্মা সেতুর কাজ দরেছি।
সকলেই জানে আওয়ামীলীগ সরকার আসলে দেশের উন্নয়ন হয়। তাই এই উন্নয়ন এর দারা অবাহত রাকতে আমাদের সাথে থাকুন ও আওয়ামীলীগ কে ভোট দিয়ে সামনে বিশ্বের বুকে আরও উন্নয়নশীল একটি দেশ গড়ার জন্য সহযোগীতা করুন।

আমি আশা করি আগামী ২০২১ সালের মধ্যে আমরা একটি ডিজিটাল দেশ গড়তে সক্ষম হবো।
২০৪১ সালের মধ্যে আমরা একটি দরিদ্রমুক্ত দেশ হিসাবে পৃথিবীর বুকে জায়গা করে নিতে পারবো।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host