শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৩ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ রবিনের নেতৃত্বে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহযোগিতায় ৫ আগস্টের নেতাকর্মীদের পাশে আওয়ামী লীগ নেতা কেরানীগঞ্জে বিএনপি নেতার ছেলে ‘আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা গ্রেফতার। র‌্যাব-১০ কর্তৃক ০৩ টি মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী আল আমিন (৩০) রাজধানীর পোস্তগোলায় গ্রেফতার। কেরাণীগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবী, র‌্যাব-১০ কর্তৃক ০৫ জন আসামী গ্রেফতার। মুন্সীগঞ্জে ০১ টি বিদেশী পিস্তল ও ০২ টি ম্যাগাজিনসহ মোহন (৩৯) র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। সারা দেশে সাংবাদিক দের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদ ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। নড়াইলের হাসিম মোল্যা হত্যা মামলার ০৮ জন আসামী র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। জুয়া খেলার সময় ১০০ টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব: নৌকা মাঝি খুন কেরাণীগঞ্জের গোলামবাজারে ব্যবসায়ী মীর জুবায়ের হত্যা মামলার ০৩ জন আসামী র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। কেরানীগঞ্জে কদমতলী আল্লাহ দান নামে একটি রিক্সার গ্যারেজে থামছে না জুয়া, বাড়ছে পারিবারিক অশান্তি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, আসামিপক্ষকে যুক্তিতর্ক সুনির্দিষ্টভাবে উপস্থাপনের নির্দেশ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক অব্যাহত রয়েছে। বুধবার হাজতি আসামি মাওলানা আবদুল হান্নান ওরফে সাব্বির আহমেদের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থান করেন আইনজীবী মাইনুদ্দিন মিয়া। তার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন অব্যাহত রয়েছে।

ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিনের আদালতে এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।

আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থান শেষ না হওয়ায় আদালত আগামী ২২, ২৩ ও ২৪ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করেন। আদালত আসামিপক্ষের আইনজীবীকে পরবর্তীতে আরও সুনির্দিষ্টভাবে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে বলেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী বলেন, অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল মুক্তাঙ্গনে। কিন্তু তা হলো আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে। আর হঠাৎ এ অনুষ্ঠান চেঞ্জ করার কথা কে কে জানতে পারে? মামলায় জজ মিয়া তার স্বীকারোক্তিতে ‘মুকুল ভাই’ ও ‘রবিন ভাই’য়ের কথা বলেছেন। জজ মিয়ার সঙ্গে মুকুল ভাই ও রবিন ভাইয়ের কথা হয়েছে। অনুষ্ঠানে বোমা ফেলার জন্য মুকুল ভাইয়ের নির্দেশে রবিন ভাই এই জজ মিয়াকে বোমা ফেলার দায়িত্ব দেয়। তবে শর্ত হচ্ছে একটাই- ‘কোনোভাবেই যেন বোমা স্টেজে না পড়ে’।

অনুরূপ বক্তব্য আসে আবুল হাশেম রানা ও মো. শফিকুল ইসলামের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি থেকে। এই তিনজনের স্বীকারোক্তি অনুসারে বোমা ফেলার শর্ত ছিল ‘স্টেজে যেন বোমা না পড়ে।’

এ বক্তব্য প্রমাণ করে বোমা ফেলার উদ্দেশ্য ছিল আতঙ্কের জন্য। এছাড়া একটা রাজনৈতিক ইস্যু ঘটানো দরকার। যাতে রাজনৈতিক বেনিফিট আদায় করা যায়। মুফতি হান্নানের জবানবন্দিতে সাব্বিরের নাম এসেছে।

তবে মুফতি হান্নান সেই জবানবন্দি প্রত্যাহারের আবেদনও করেছিল। ওই মুকুল ভাই ও রবিন ভাইদের আড়াল করতে মুফতি হান্নানের মাধ্যমে যাকে যাকে আসামি করা প্রয়োজন তা হয়েছে।

আইনজীবী বলেন, অভিযুক্ত আবদুল হান্নানকে সাব্বির রূপে সম্পূরক চার্জশিটে (অভিযোগপত্র) অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আমি সাব্বির না অথবা মাওলানা সাব্বির না। আমি আবদুল হান্নান। এ ব্যাপারে আরও তদন্তের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা আমলে নেননি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host